হাটছোন গাছা বাজার

 হাটছোন গাছা বাজার ওয়েব সাইটের পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আজ আমি আপনাদের জানাব এক মর্মান্তিক ঘটনার কথা।

অনেক ‍দিন আগে আমাদের হাটছোনগাছা বাজারে আগুন লেগে প্রায় 11 টি দোকান পুড়ে গেছে।

এতে আমাদের হাটছোনগাছা বাজারের সাধারন লোকদের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

ছোনগাছা বাজার

 আসছালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আশ করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।আজকে আমি আপনাদের আমাদের ছোনগাছা বাজার সম্পের্কে জানাব।

আমাদের ছোনগাছা বাজারটি কাজিপুর রোডের সাথে আবস্থিত। আমাদের ছোনগাছা বাজারের গ্রামটি দখতে যতটা না সুন্দর তারচেয়ে বেশি সুন্দর আমাদের ছোনগাছা বাজারের সকল লোকদের আচার ব্যাবহার। অনেক আগে থেকেই আমাদের ছোনগাছা বাজারটি অনেক জনপ্রিয় অনেক দুর দুরান্ত থেকে লোকজন আমাদের ছোনগাছা বাজারে আসা যাওয়া করত।

ছোনগাছা বাজারের কিছু দৃশ্য আপনাদের দেখাব:

ক্লিক হেয়ার

আরও আমা দের  হাটছোনগাছা বাজারের কতোগুলি দৃশ্য আপানাদের দেখাব :

আমদের ছোনগাছাগ্রামা টি কাল্পনিক একটা গ্রাম।আমাদের ছোনগাছা গ্রামটি দেখতে অনেক সুন্দর দেখা যায়।

ক্লিক হেয়ার

ছবিটি আমারদ গ্রামের প্রাকৃতিতে তোলা ।পরবর্তি তে আপনাদের মাঝে আমাদের ছোনগাছা গ্রাম সম্পর্কে আরো ভালো কিছূ নিয়ে আলো চনা করব।

ভালো থেকে আমাদের ছোনগাছা গ্রাম।

ছোনগাছা বাজারে আগুনে ১১টি দোকান পুড়ে ছাই

 

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ছোনগাছা বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১টি দোকান ও মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। সিরাজগঞ্জ ও কাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

রোববার দিবাগত রাত ১টার দিকে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ছোনগাছা বাজারে এ ঘটনা ঘটে।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, বাজারে আলমগীরের মুদির দোকানের বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের দোকানগুলোতে। স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে সিরাজগঞ্জ ও কাজীপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে খবর দেন। পরে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

সিরাজগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা হা-মীম জানান, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

ছোনগাছা বাজার কমিটির সভাপতি শহীদুল ইসলাম জানান, আগুন লাগার পর বিদ্যুৎ সংযোগ সময়মতো বন্ধ না করায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং এতে আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যাঘাত ঘটায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেশি হয়েছে। আগুনে শাহ আলম, ওবায়দুল ইসলাম ও শামসু শেখের মসলার দোকান এবং রবীন্দ্রনাথ, ফরিদুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, রমজান আলী, শফিকুল ইসলাম, নিখিল চন্দ্র, রবী আলীর মুদির দোকানের মালামাল পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।